জুমু’আর খুতবাঃ প্রয়োজনীয়তা বনাম বাস্তবতা।। বাপ্পা আজিজুল ।। মানসলোক।।
জুমু’আর খুতবাঃ প্রয়োজনীয়তা বনাম বাস্তবতা
বাপ্পা আজিজুল
সারসংক্ষেপঃ
জুমু'আর নামায তো বটেই দিনটিও মুসলিমদের জন্য গুরুত্ববহ। জুমু'আর নামাযে মুসল্লীরা একত্রিত হয় তাই এর সামাজিক উপযোগও উল্লেখ্য। জুমু'আর নামাযের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ খুতবা। এটি উম্মাহকে দিক-নির্দেশনা প্রদান করে। বর্তমানে বাংলাদেশে চিরায়ত যে দুটি আরবি খুতবা দেয়া হয় তা উল্লিখিত উদ্দেশ্য পূরণে বহুলাংশে ব্যর্থ। এবিষয়ে আবেগ বিবর্জিত নিরপেক্ষ আলোচনা করা দরকার। দরকার কিছু সংস্কার বা সংশোধনী।
মূলশব্দঃ জুমু’আ, খুতবা, প্রয়োজনীয়তা, বাস্তবতা
ভুমিকাঃ
জুমু’আ শব্দটি জাম’আ শব্দ থেকে এসেছে যার অর্থ একত্রিত করা। অর্থাৎ এদিনে মুসলিমরা বড় বড় মসজিদে নামাযের জন্য একত্রিত হয়। এর আরেকটি কারণ সমগ্র সৃষ্টির সৃজনকার্য পূর্ণতা পেয়েছিল এই দিনে। ছয়দিনে জগতসমূহ সৃষ্টি করা হয়। ষষ্ঠ দিন ছিল জুমু’আর দিন। এদিনে আদম আ. কে সৃষ্টি করা হয়, তাঁকে জান্নাতে রাখা হয়, জান্নাত থেকে বের করে দেয়া হয়, এমনকি এদিনেই কিয়ামত সংঘটিত হবে। অবশ্যই এদিনের মধ্যে এমন একটি মুহূর্ত আছে যখন আল্লাহর কাছে যা-ই চাওয়া হয়, তা কবুল করা হয়। প্রত্যেক উম্মাতের জন্যই একটি নির্দিষ্ট দিন ছিল। উম্মতে মুহাম্মদীর জন্য সেদিনটি জুমু’আর দিন। জুমু’আর দিনের হিদায়াত অন্যরা লাভ করেনি। ১ জুমু’আর ঘটনা সম্বলিত একটি সূরাও বিবৃত হয়েছে আল কুরআনে। “হে মুমিনেরা, জুমু’আর দিনে যখন নামাযের জন্য আহ্বান করা হয় তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে ধাবিত হও। এবং কেনা-বেচা পরিহার কর। এটিই তোমাদের জন্য শ্রেয়, যদি তোমরা উপলব্ধি কর”। ২ জুমু’আর এই নামাযে আল্লাহর স্মরণ বলতে খুতবাকে বোঝানো হয়েছে এমন মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তাদের মধ্যে সাইদ ইবনে যুবাইর, আতা প্রমুখ তাবেঈ, ইমাম তাবারি, আবু বকর আল জাসসাস উল্লেখযোগ্য।৩
আলোচনাঃ
খুতবা অর্থ ভাষণ। খুতবা দু ধরণের। খুতবাতুস সালাত এবং খুতবাতুল হাজাত। খুতবাতুস সালাত হল নামাযের মধ্যে তাশাহহুদ পড়া। অন্য যেকোন পরিস্থিতির চাহিদানুসারে বক্তব্য দেয়াকে খুতবাতুল হাজাত বলে। জুমু’আর খুতবাটিও হাজাতের অন্তর্ভূক্ত। জুমু’আর নামাযের চতুর্থ শর্ত হল খুতবা। আল্লাহর রাসুল সা. এর খুতবা কেমন ছিল? জাবির ইবনে সামুরা রা.কে এপ্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “তাঁর খুতবা ছিল নাতিদীর্ঘ, দুটি খুতবা দিতেন। মাঝে বসতেন। কিছু কথা বলে মানুষদের ওয়াজ করতেন এবং কুরআন থেকে কিছু আয়াত শোনাতেন”। ৪ উম্মু হিশাম রা. বলেন, “আমি জুমু’আর খুতবায় রাসুলের মুখে শুনে শুনে সূরা কাফ মুখস্ত করেছি”। ৫ উবাই ইবনে কাব রা. বলেন, “খুতবায় দাঁড়িয়ে রাসুলুল্লাহ সা. সূরা তাবারাকা পাঠ করেন ও ওয়াজ করে আল্লাহর দিবসসমূহের স্মরণ করান”। খুতবার সংজ্ঞা দিতে গিয়ে আল্লামা কাসানি বলেন, খুতবা হল আল্লাহর প্রশংসা, তাঁর গুণকীর্তন, রাসুলের ওপর সালাত, মুসলিমদের জন্য দু’আ, তাদের ওয়াজ ও স্মরণ করানো। ৬ খুতবাতে হামদ, দরূদ ও সমবেত জনতার জন্য নসিহত এবং দু’আ না থাকলে তা সিদ্ধ হবে না। ৭ উল্লেখ্য যে খুতবা জনগণের বোধগম্য নয় সে খুতবার হক আদায় হবে না। কেননা আল্লাহ প্রত্যেক নবি-রাসুলকে তাঁর নিজ জাতির ভাষার ওপরই পাঠিয়েছেন যেন তাদের বর্ণনা করে বুঝিয়ে দিতে পারেন। ৮ এমনকি সূরা জুমু’আর শুরুতে আল্লাহর রাসুলের দায়িত্ব ও কাজ হিসেবেও এমন চারটি বিষয়ের কথা বিবৃত হয়েছে। অনুরূপ অন্যান্য আয়াতে নবিদের ঐ চারটি কাজের উল্লেখ আছে। যথা- তাদের আয়াত তিলাওয়াত করে শোনানো, অন্তর পরিশুদ্ধ করা, কিতাবের শিক্ষা দেয়া ও হিকমত বা প্রজ্ঞা শেখানো। ৯ বিভিন্ন রেওয়ায়েতে বর্ণিত রাসুলুল্লাহর খুতবার অংশবিশেষ এমন-
“নিশ্চয় সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য। আমরা তাঁর প্রশংসা করছি। তাঁর সাহায্য প্রার্থনা করছি। আমরা তাঁর কাছে ক্ষমা চাইছি। আমাদের নফসের অকল্যাণ থেকে, আমাদের খারাপ কর্মগুলো থেকে আল্লাহর আশ্রয় চাচ্ছি। আল্লাহ যাকে হিদায়াত করেন কেউ তাঁকে বিভ্রান্ত করতে পারেনা। আল্লাহ যাকে বিভ্রান্ত করেন তাঁকে কেউ হিদায়াত দিতে পারেনা। এবং আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নাই, তাঁর কোন শরীক নেই। মুহাম্মদ সা. আল্লাহর বান্দা ও রাসুল। অতঃপর সর্বোত্তম বাণী হল আল্লাহর কিতাব এবং সর্বোত্তম পথ হল রাসুলের দেখানো পথ। অতি নিকৃষ্ট বিষয় হলে দ্বীনের বিষয়ে নবতর সংযোজন। নিশ্চয় সকল নতুন উদ্ভাবন বিদাআত ও সকল বিদআত ভ্রষ্ট। এরপর বিভিন্ন কুরআনের আয়াত ( সূরা কাফ, সূরা ইমরান ১০২, নিসা ১, আহযাব ৭০-৭১। এরপর বলতেন আম্মা বা’দ। তারপর অন্যান্য প্রয়োজনীয় নির্দেশ দিতেন। ১০ এ রীতি অনুসারে রাসুলুল্লাহ ও খুলাফায়ে রাশেদীনের সময়ে চলতে থাকে। পরবর্তী সময়ে শাসকভেদে বিভিন্ন বক্তব্য ও কাঠামোতে কিছু পরিবর্তন আসে। সমস্যা দেখা দেয় ইসলাম ব্যাপকভাবে অনারব দেশে প্রচার-প্রসার লাভ করলে। কেননা সেই নও মুসলিমেরা আরবিতে পারঙ্গম ছিলেন না। তখন তাদের নসিহতের জন্য খুতবা আরবিতে দেয়া হবে কিনা? এমন প্রশ্নে কয়েকটি মত পাওয়া যায়-
১। সর্বাবস্থায় আরবিতে খুতবা দিতে হবে। এটি সুন্নাহ। ইমাম মালিক ও ইমাম হাম্বলের কিছু অনুসারী বিদ্বান এমনটি মনে করেন।
২। আরবি এবং উক্ত স্থানের মাতৃভাষায় বা অধিকাংশ মুসল্লিদের বোধগম্য ভাষায় তরজমা করে খুতবা দিতে হবে। অধিকাংশ হাম্বলী ও শাফেয়ী ফকিহরা এটি মেনে চলেন।
৩। শুধু উক্ত স্থানের মাতৃভাষায় অর্থাৎ অনারব ভাষায় খুতবা দিলেই খুতবা সম্পন্ন হবে। আরবি জরুরি নয়। ইমাম আবু হানিফা ও কিছু শাফেয়ী বিদ্বানেরা এই মত দিয়েছেন। ১১
মাতৃভাষায় খুতবা দানের দুটি পদ্ধতি বিশ্বজুড়ে দেখা যায়।
ক) ২য় আযানের পরে খুতবা দেয়া। খুতাবাতে আল্লাহর প্রশংসা, গুণকীর্তন, রাসুলের শানে দরুদ ও মুসলিমদের জন্য দু’আ আরবিতে করা হয়। ওয়াজ- নসিহত মাতৃভাষায় দেয়া হয়। তুরস্ক, আফ্রিকা, ইউরোপ ও ইন্দোনেশিয়ায় এ ধরণের পদ্ধতি চালু আছে।
খ) ২য় আযানের পূর্বে মাতৃভাষায় বয়ান দেয়া হয়। তারপর ২য় আযান শেষে আরবিতে দুটি খুতবা দেয়া হয়। ভারতীয় উপমহাদেশে (অবশ্যই বাংলাদেশেও) এপদ্ধতিই বেশি।১২
এখানে বলে নেয়া ভালো খুতবার মূল স্পিরিট ওয়াজ বা নসিহত অর্থাৎ আল্লাহর স্মরণ হল ইবাদত। আর ভাষার ব্যবহার হচ্ছে উপকরণ। প্রথমটি অর্থাৎ ইবাদতের ব্যাত্যয় ঘটলে জুমু’আর হক আদায় হবে না বরং তা অন্তঃসারশূন্য। উপকরণে হেরফের হলেও ১ম পদ্ধতিতে অর্থাৎ ২য় আযানের পরে দুটি খুতবা দেয়া যার মধ্যে আরবি এবং মাতৃভাষার সম্মিলন হবে তা সুন্নাহর অধিকতর নিকটবর্তী। ২য় পদ্ধতিতে (আমাদের বাংলাদেশে) ২য় আযানের আগে যে বয়ান মাতৃভাষায় দেয়া হয় তা সুন্নাহ অনুগামী নয়। আমাদের দেশে সেটিকে মুস্তাহাব বলা হচ্ছে। তাহলে ওয়াজিব খুতবা দুটি আরবিতে দেয়া হচ্ছে আযানের পরে তা আবার অধিকাংশ ক্ষেত্রে আল্লাহর স্মরণের হক আদায় করতে পারছে না। কেননা তা কিতাব সর্বস্ব, গদবাঁধা কিংবা সর্বসাধারণের কাছে বোধগম্য নয়। ইসলাম এমন বোধহীন রেওয়াজ বা ঐতিহ্যগত পুথিপাঠ অনুমোদন করেনা। এটি অনেকটি কুরআনে বর্ণিত গাধার পিঠে কিতাব বহনের মত উপমা।১৩ বিভিন্ন মসজিদে যে খুতবার বই দেখে খুতবা দেয়া হয় তার চিত্র কিছুটা এরকম-
১ম খুতবাঃ আল্লাহর হামদ, রাসুলের ও সাহাবিদের ওপর সালাত-সালাম পেশ করে কিছু আয়াত হাদিস পাঠ হয়। আয়াতের ক্ষেত্রে অনেকে জুমু’আ ভেদে বৈচিত্র্য আনেন। অনেকে কিছু নির্ধারিত আয়াত ও হাদিস প্রতি খুতবাতেই পাঠ করেন।
২য় খুতবাঃ এটি সারাবছর একই খুতবার পুনর্পাঠ। খুতবাতুল হাজাতের কাঠামো অনুযায়ী এখানে উপরে উল্লিখিত রাসুলুল্লাহর খুতবা অংশটি পাঠ করা হয়। তারপর দরুদ পাঠ করা হয়। এরপর আবু বাকর, উমর, উসমান, আলি, ফাতিমা, হামজা, হাসান-হোসাইন রা. প্রমুখ সাহাবিদের মর্যাদা সংক্রান্ত হাদিস পাঠ করা হয়। আব্বাস রা. ও তার বংশধরের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা ও সম্মানের দু’আ করা হয়।১৪ সর্বোত্তম লোক আমার যুগের লোকেরা। তারপর তাদের অনুগামীরা, তারপর তাদের অনুজরা। সুলতানকে আল্লাহর ছায়া হিসেবে দেখা হয়। শেষে সূরা নাহলের ৯০ নং আয়াত তিলাওয়াতের মাধ্যমে খুতবার ইতি টানা হয়।১৫
বলা বাহুল্য, আমাদের মূল যে দুটি খুতবা আরবিতে দেয়া হচ্ছে তা সমসাময়িকতা বিবর্জিত। এ সংকটের কারণ কি? আমাদের অধিকাংশ মসজিদ অবহেলিত। যগ্য ও উচ্চশিক্ষিত ইমামের চেয়ে সস্তা ও অনুগত ইমাম খোঁজা হয়। তদুপরি মসজিদ কমিটির খড়গের নিচে বসে ইমাম সাহেব দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলতে পারেননা।১৬
প্রস্তাবনাঃ
উপর্যুক্ত সংকট উত্তরণে আমরা কিছু সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা দিতে চাই-
১। উপরিউল্লিখিত ১ম নিয়মে জুমু’আর খুতবা দেয়া যেতে পারে। সেক্ষেত্রে ২য় আযানের পরেই কেবল খুতবা দেয়া হবে। ১ম খুতবাতে আরবি এবং ২য় খুতবাতে মাতৃভাষায় বয়ান দেয়া সবচেয়ে ভারসাম্যপূর্ণ। তা সামর্থ না হলে দুটি খুতবা বাংলাতে দেয়া যেতে পারে। শুধু আগে-পরে হামদ-সানা, সালাত-সালাম ও দু’আ আরবিতে দেবেন।
২। খুতবাতে নসিহত ও সমসাময়িকতা আবশ্যিক। খুতবা হবে নাতিদীর্ঘ। একজন বিজ্ঞের পরিচয় দীর্ঘ সালাত ও সংক্ষিপ্ত খুতবাতে।
৩। বই দেখে খুতবা পাঠকে নিরুৎসাহিত করা উচিত। মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থায় সিলেবাসে আরবি ভাষা কোর্সকে গুরুত্ব দিয়ে একজন গ্রাজুয়েট/দাওরা ফারেগ যেন অনর্গল আরবিতে কথা বলতে পারে সে মানে উত্তীর্ণ করতে হবে।
৪। ইমামদেরকে বিভিন্ন প্রশিক্ষণের আওতায় আনতে হবে। যেমন- প্রাথমিক স্বাস্থ্যবিষয়ক ধারণা ইত্যাদি। কুরআন-সুন্নাহর আলোকে বিভিন্ন বিষয়ের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরতে হবে। ইসলামের মৌলিকতা ও সামগ্রিকতা বোঝাতে হবে।
৫। ইমাম/মুয়াজ্জিন/খতিবদের সামাজিক ক্ষমতায়ন করতে হবে। জীবনমান উন্নতকরণে বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুবিধাদি সরকারি বিভিন্ন গ্রেডের স্কেলের সাথে সমন্বয় করতে হবে।
৬। মসজিদ ও মসজিদ কমিটিকে যথাসম্ভব অরাজনৈতিক ও স্বাবলম্বী করতে হবে। রাষ্ট্রীয়ভাবে বিভিন্ন প্রণোদনা দেয়া যেতে পারে। ইমাম-মুয়াজ্জিন নিয়োগ পুরোপুরি মসজিদ কমিটির ওপর ছেড়ে না দিয়ে কোন প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর কথা ভাবা যেতে পারে। অনেকটা বেসরকারী স্কুল-কলেজে শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার মত ব্যবস্থা করা যেতে পারে। যে মসজিদগুলো নিবন্ধনকৃত ইমাম-মুয়াজ্জিন নিয়োগ দেবে তারা ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত হতে পারে।
উপসংহারঃ
আল্লাহ তায়ালা পরিপূর্ণভাবে সবাইকে ইসলামে দাখিল হতে বলেছেন। আমাদের উচিত হবে যা কিছু সত্য, সহজ ও প্রামাণিক তা গ্রহণ করা। আনুগত্যে শির অবনত করা। ইসলামে যেমন জোরাজুরি নেই, তেমনি ধোঁকাবাজি বা আহাম্মকিও নেই। তাই যা কিছু সহিহ এবং আকল নির্ভর তার ব্যাপারে অবহেলা বা গাফলতি না করাই সকলের জন্য কল্যাণ।
পুজিঃ
১। ইবনে কাসির; ১৭ খন্ড, পৃ. ৪৯৪-৪৯৫
২। আল কুরআন ৬২ঃ ৯
৩। জাহাঙ্গীর, ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ; খুতবাতুল ইসলাম, পৃ. ১০
৪। সহিহ মুসলিম; ইফা প্রকাশিত, হা. নং ১৮৬৫
৫। সহিহ মুসলিম; ইফা প্রকাশিত, হা. নং ১৮৮২-৮৫
৬। জাহাঙ্গীর, ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ; খুতবাতুল ইসলাম, পৃ. ১৪
৭। মুসলিম শারহে নববি; ১ম খন্ড, পৃ. ২৮৪
৮। আল কুরআন ১৪ঃ ৪
৯। আল কুরআন ৬২ঃ ২
১০। জাহাঙ্গীর, ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ; খুতবাতুল ইসলাম, পৃ. ২১
১১। মুনাজ্জিদ, মুহাম্মদ সালিহ আল; ইসলাম কিউ এ ফতোয়া সমগ্র, ফ. নং ৪৮২
১২। জাহাঙ্গীর, ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ; খুতবাতুল ইসলাম, পৃ. ১৮
১৩। আল কুরআন ৬২ঃ ৪
১৪। উমাইয়াদের শাসনামলে আলি, হাসান-হোসাইন রা.সহ বিভিন্ন সাহাবিদের নামে কুৎসা রটনা হত এবং গালিগালাজ বা কটু কথা বলা হত। তাই আব্বাসীয়রা খুতবাতে এ হাদিস তুলে ধরতেন।
১৫। উমর ইবনে আব্দুল আযীয র. তার খুতবা উক্ত আয়াত দিয়ে শেষ করতেন। সেটিই অনেকে অনুসরণ করেন।
১৬। জাহাঙ্গীর, ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ; খুতবাতুল ইসলাম, পৃ. ৭
No comments